নওগাঁ ০২:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
পরীক্ষামূলক সম্প্রচার :
মহাদেবপুর দর্পণ.কম ও সাপ্তাহিক মহাদেবপুর দর্পণের পরীক্সষমূলক সম্প্রচারে আপনাকে স্বাগতম ## আপামর মেহনতি মানুষের অকুন্ঠ ভালোবাসায় সিক্ত নওগাঁর নিজস্ব পত্রিকা ## নওগাঁর ১১ উপজেলার সব খবর সবার আগে ## মহাদেবপুর দর্পণ একবার পড়ুন, ভালো না লাগলে আর পড়বেন না ## যেখানে অনিয়ম সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ ## যেখানে দূর্নীতি, অন্যায়, অবিচার সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে ## মহাদেবপুর দর্পণের ফেসবুক আইডিতে ফলো দিয়ে সঙ্গেই থাকি ##

চা যখন নেশা

Spread the love

মহাদেবপুর দর্পণ, কিউ,এম,সাঈদ টিটো, মহাদেবপুর (নওগাঁ), ২৪ মার্চ ২০২০ :

চা পান করা কি নেশা ? পান খাওয়া, ধূম পান ? মদ, তাড়ি, ভাঙ, গাঁজা ? ইয়াবা, হোরোইন ?

মানুষের নেশা তো অনেক কিছুতেই। কারো নেশা টাকা কামাই করা, কারো আবার খরচ করা। কারো গান গাওয়া, কারো বক্তব্য দেওয়া। তাহলে সাংবাদিকতা ?

মনে হয় এগুলোর সবই নেশা। তবে কোনটা বৈধ, আবার কোনটা অবৈধ।

সাংবাদিকতার নেশার মতই মহাদেবপুরের সাংবাদিক বরুণ মজুমদারের নেশা হলো হালকা লিকার আর চিনি বেশী দিয়ে দুধ চা।

কিন্তু বাধ সেধেছে করোনা। উপজেলা সদরের সব চায়ের দোকান বন্ধ এখন। সোমবার কোথাও চা পাননি বরুণ মজুমদার। তাই রাতেই চা, চিনি, দুধ কিনে রাখেন তিনি। সকালে বাড়ীতে নিজ হাতে চা বানিয়ে ফ্লাক্স ভর্তি করে নিয়ে বের হন পেশাগত দায়িত্ব পালনে।

কাজের ফাকে ফাকেই ফ্লাক্স থেকে ওয়ান টাইম গ্লাসে ঢেলে চা পান করছেন। খাওয়াচ্ছেন সহকর্মীদেরও।

সহকর্মীরা তার চায়ের নেশা দেখে হতবাক। তবে নেশা দমনে তার এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন তারা।

বরুণ মজুমদার জানান, নিজে চা তৈরী করে খাওয়া আর খাওয়ানোর মজাই আলাদা।

মহাদেবপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি গৌতম কুমার মহন্ত জানান, আমরা নিয়মিত চা পান করে থাকি। এটি নেশা না হলেও অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এখন চা পান না করলে অস্বস্তি মনে হয়। আমাদের সহকর্মী বরুণ মজুমদার ফ্লাক্সে চা এনে আমাদের বাঁচিয়েছে। #

আপলোডকারীর তথ্য

চা যখন নেশা

প্রকাশের সময় : ০৯:৪৪:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ মার্চ ২০২০
Spread the love

মহাদেবপুর দর্পণ, কিউ,এম,সাঈদ টিটো, মহাদেবপুর (নওগাঁ), ২৪ মার্চ ২০২০ :

চা পান করা কি নেশা ? পান খাওয়া, ধূম পান ? মদ, তাড়ি, ভাঙ, গাঁজা ? ইয়াবা, হোরোইন ?

মানুষের নেশা তো অনেক কিছুতেই। কারো নেশা টাকা কামাই করা, কারো আবার খরচ করা। কারো গান গাওয়া, কারো বক্তব্য দেওয়া। তাহলে সাংবাদিকতা ?

মনে হয় এগুলোর সবই নেশা। তবে কোনটা বৈধ, আবার কোনটা অবৈধ।

সাংবাদিকতার নেশার মতই মহাদেবপুরের সাংবাদিক বরুণ মজুমদারের নেশা হলো হালকা লিকার আর চিনি বেশী দিয়ে দুধ চা।

কিন্তু বাধ সেধেছে করোনা। উপজেলা সদরের সব চায়ের দোকান বন্ধ এখন। সোমবার কোথাও চা পাননি বরুণ মজুমদার। তাই রাতেই চা, চিনি, দুধ কিনে রাখেন তিনি। সকালে বাড়ীতে নিজ হাতে চা বানিয়ে ফ্লাক্স ভর্তি করে নিয়ে বের হন পেশাগত দায়িত্ব পালনে।

কাজের ফাকে ফাকেই ফ্লাক্স থেকে ওয়ান টাইম গ্লাসে ঢেলে চা পান করছেন। খাওয়াচ্ছেন সহকর্মীদেরও।

সহকর্মীরা তার চায়ের নেশা দেখে হতবাক। তবে নেশা দমনে তার এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন তারা।

বরুণ মজুমদার জানান, নিজে চা তৈরী করে খাওয়া আর খাওয়ানোর মজাই আলাদা।

মহাদেবপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি গৌতম কুমার মহন্ত জানান, আমরা নিয়মিত চা পান করে থাকি। এটি নেশা না হলেও অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এখন চা পান না করলে অস্বস্তি মনে হয়। আমাদের সহকর্মী বরুণ মজুমদার ফ্লাক্সে চা এনে আমাদের বাঁচিয়েছে। #