নওগাঁ ০৮:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ২৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পরীক্ষামূলক সম্প্রচার :
মহাদেবপুর দর্পণ.কম ও সাপ্তাহিক মহাদেবপুর দর্পণের পরীক্সষমূলক সম্প্রচারে আপনাকে স্বাগতম ## আপামর মেহনতি মানুষের অকুন্ঠ ভালোবাসায় সিক্ত নওগাঁর নিজস্ব পত্রিকা ## নওগাঁর ১১ উপজেলার সব খবর সবার আগে ## মহাদেবপুর দর্পণ একবার পড়ুন, ভালো না লাগলে আর পড়বেন না ## যেখানে অনিয়ম সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ ## যেখানে দূর্নীতি, অন্যায়, অবিচার সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে ## মহাদেবপুর দর্পণের ফেসবুক আইডিতে ফলো দিয়ে সঙ্গেই থাকি ##

নিয়ামতপুরে কালো যাদু করার সন্দেহে চাচাকে কুপিয়ে হত্যা

মহাদেবপুর দর্পণ, কাজী সাঈদ টিটো, নওগাঁ, ১২ মে ২০২৫ :
কালো যাদু করার সন্দেহে নিজের চাচাকে হাসুয়া দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছেন ভাতিজা। নিহতের নাম আরশেদ আলী। তিনি নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের পানিহারা গ্রামের মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে। আর ঘাতক নুর হাবীব সুমন (৩০) নিহতের বড় ভাই নুর আলমের ছেলে। থানা পুলিশ তাকে আটক করেছে।
সোমবার (১২ মে) সকালে পানিহারা গ্রামে আরশেদ আলীর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতের ভাই রবিউল ইসলাম ও স্থানীয়দের ভাষ্য, ওই পরিবারের সবাই একই বাড়িতে বসবাস করেন। সকালে আরশেদ গরুকে পানি খাওয়ানোর সময় সুমনের সাথে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সুমন ক্ষিপ্ত হয়ে হাঁসুয়া দিয়ে পেছন থেকে চাচার মাথায় উপর্যুপরি আঘাত করেন। এতে তিনি মারাত্মক জখম হন। পরিবারের সদস্যরা তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে আটক সুমনের দাবি, তাকে কালো জাদু করা হয়েছিল। সেই ক্ষোভ থেকেই তিনি এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।
নিয়ামতপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাবিবুর রহমান জানান, অভিযুক্ত ভাতিজা নুর হাবিব সুমনকে উপজেলার চৌপুকুরিয়া নামক স্থান থেকে আটক করা হয়। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে।
আপলোডকারীর তথ্য

নিয়ামতপুরে কালো যাদু করার সন্দেহে চাচাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রকাশের সময় : ০৪:৫৬:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫
মহাদেবপুর দর্পণ, কাজী সাঈদ টিটো, নওগাঁ, ১২ মে ২০২৫ :
কালো যাদু করার সন্দেহে নিজের চাচাকে হাসুয়া দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছেন ভাতিজা। নিহতের নাম আরশেদ আলী। তিনি নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের পানিহারা গ্রামের মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে। আর ঘাতক নুর হাবীব সুমন (৩০) নিহতের বড় ভাই নুর আলমের ছেলে। থানা পুলিশ তাকে আটক করেছে।
সোমবার (১২ মে) সকালে পানিহারা গ্রামে আরশেদ আলীর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতের ভাই রবিউল ইসলাম ও স্থানীয়দের ভাষ্য, ওই পরিবারের সবাই একই বাড়িতে বসবাস করেন। সকালে আরশেদ গরুকে পানি খাওয়ানোর সময় সুমনের সাথে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সুমন ক্ষিপ্ত হয়ে হাঁসুয়া দিয়ে পেছন থেকে চাচার মাথায় উপর্যুপরি আঘাত করেন। এতে তিনি মারাত্মক জখম হন। পরিবারের সদস্যরা তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে আটক সুমনের দাবি, তাকে কালো জাদু করা হয়েছিল। সেই ক্ষোভ থেকেই তিনি এ ঘটনা ঘটিয়েছেন।
নিয়ামতপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাবিবুর রহমান জানান, অভিযুক্ত ভাতিজা নুর হাবিব সুমনকে উপজেলার চৌপুকুরিয়া নামক স্থান থেকে আটক করা হয়। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে।