নওগাঁ ০৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ জুন ২০২৫, ২৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পরীক্ষামূলক সম্প্রচার :
মহাদেবপুর দর্পণ.কম ও সাপ্তাহিক মহাদেবপুর দর্পণের পরীক্সষমূলক সম্প্রচারে আপনাকে স্বাগতম ## আপামর মেহনতি মানুষের অকুন্ঠ ভালোবাসায় সিক্ত নওগাঁর নিজস্ব পত্রিকা ## নওগাঁর ১১ উপজেলার সব খবর সবার আগে ## মহাদেবপুর দর্পণ একবার পড়ুন, ভালো না লাগলে আর পড়বেন না ## যেখানে অনিয়ম সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ ## যেখানে দূর্নীতি, অন্যায়, অবিচার সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে ## মহাদেবপুর দর্পণের ফেসবুক আইডিতে ফলো দিয়ে সঙ্গেই থাকি ##

নওগাঁ-৬ আসনে উপ-নির্বাচন : জমে উঠেছে প্রচার-প্রচারণা

মহাদেবপুর দর্পণ, কিউ, এম, সাঈদ টিটো, নওগাঁ, ১০ অক্টোবর ২০২০ :

এই প্রথম উত্তরবঙ্গে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে ইভিএমে আগামী ১৭ অক্টোবর নওগাঁ-৬ (আত্রাই-রাণীনগর) আসনে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
এই উপ-নির্বাচনকে ঘিরে প্রচার প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। রাতের অন্ধকারে ছুটে যাচ্ছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। যার যার মতো করে নানান প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন ভোটারদের।

নতুন পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ নিয়ে ভোটারদের মাঝে দেখা গেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। তবে নির্বাচন কমিশন বলছেন, ইভিএম বিষয়ে ভোটারদের সঠিক ধারণাসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

গত ২৭ জুলাই এ আসনের এমপি ইসরাফিল আলম মারা যাওয়ার পর আসনটি শুন্য ঘোষণা করা হয়। এ আসন থেকে তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তারা হলেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনিত প্রার্থী রাণীনগর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন হেলাল, বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন আত্রাই উপজেলার সন্তান আলহাজ্ব শেখ মো. রেজাউল ইসলাম এবং ন্যাশনাল পিপলস পাটির ইন্তেখাব আলম রুবেল।

আ’লীগ ও বিএনপির মধ্যে হাড্ডাহাডি লড়াই হবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। উপ-নির্বাচনকে ঘিরে এই দুই উপজেলার সর্বত্র পোস্টার সাটানো হয়েছে। চলছে গণসংযোগ ও প্রচার প্রচারনা।

শহর থেকে পাড়া-মহল্লায় নির্বাচনী আমেজ বিরাজ করছে। এ আসনের মোট ভোটার ৩ লাখ ৬ হাজার ৭২৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৫৩ হাজার ৭৫৮ জন এবং নারী ভোটার ১ লাখ ৫২ হাজার ৯৬৭ জন। রাণীনগর উপজেলায় ভোট কেন্দ্র ৪৯টি এবং আত্রাই উপজেলায় ভোট কেন্দ্র ৫৫টি।

নওগাঁ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান বলেন, ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণের জন্য ভোট গ্রহণকারীদের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। এছাড়া ভোটারদের ইভিএম ব্যবহার হাতে-কলমে শিখিয়ে দেয়া হবে যাতে ভোট দিতে কোনো ধরনের সমস্যা না হয়। ভোটের আচরণ বিধি বিষয়ে উল্লেখযোগ্য তেমন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। কিছু অভিযোগ পাওয়া গেলেও কোন সত্যতা মিলেনি। আর কয়েকটি অভিযোগ প্রার্থীদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে সমাধান করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ রয়েছে।#

আপলোডকারীর তথ্য

সর্বোচ্চ পঠিত

নওগাঁ-৬ আসনে উপ-নির্বাচন : জমে উঠেছে প্রচার-প্রচারণা

প্রকাশের সময় : ০৩:১৬:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ অক্টোবর ২০২০

মহাদেবপুর দর্পণ, কিউ, এম, সাঈদ টিটো, নওগাঁ, ১০ অক্টোবর ২০২০ :

এই প্রথম উত্তরবঙ্গে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে ইভিএমে আগামী ১৭ অক্টোবর নওগাঁ-৬ (আত্রাই-রাণীনগর) আসনে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
এই উপ-নির্বাচনকে ঘিরে প্রচার প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। রাতের অন্ধকারে ছুটে যাচ্ছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। যার যার মতো করে নানান প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন ভোটারদের।

নতুন পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ নিয়ে ভোটারদের মাঝে দেখা গেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। তবে নির্বাচন কমিশন বলছেন, ইভিএম বিষয়ে ভোটারদের সঠিক ধারণাসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

গত ২৭ জুলাই এ আসনের এমপি ইসরাফিল আলম মারা যাওয়ার পর আসনটি শুন্য ঘোষণা করা হয়। এ আসন থেকে তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তারা হলেন, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনিত প্রার্থী রাণীনগর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন হেলাল, বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন আত্রাই উপজেলার সন্তান আলহাজ্ব শেখ মো. রেজাউল ইসলাম এবং ন্যাশনাল পিপলস পাটির ইন্তেখাব আলম রুবেল।

আ’লীগ ও বিএনপির মধ্যে হাড্ডাহাডি লড়াই হবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। উপ-নির্বাচনকে ঘিরে এই দুই উপজেলার সর্বত্র পোস্টার সাটানো হয়েছে। চলছে গণসংযোগ ও প্রচার প্রচারনা।

শহর থেকে পাড়া-মহল্লায় নির্বাচনী আমেজ বিরাজ করছে। এ আসনের মোট ভোটার ৩ লাখ ৬ হাজার ৭২৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৫৩ হাজার ৭৫৮ জন এবং নারী ভোটার ১ লাখ ৫২ হাজার ৯৬৭ জন। রাণীনগর উপজেলায় ভোট কেন্দ্র ৪৯টি এবং আত্রাই উপজেলায় ভোট কেন্দ্র ৫৫টি।

নওগাঁ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান বলেন, ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণের জন্য ভোট গ্রহণকারীদের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। এছাড়া ভোটারদের ইভিএম ব্যবহার হাতে-কলমে শিখিয়ে দেয়া হবে যাতে ভোট দিতে কোনো ধরনের সমস্যা না হয়। ভোটের আচরণ বিধি বিষয়ে উল্লেখযোগ্য তেমন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। কিছু অভিযোগ পাওয়া গেলেও কোন সত্যতা মিলেনি। আর কয়েকটি অভিযোগ প্রার্থীদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে সমাধান করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ রয়েছে।#