নওগাঁ ০৪:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫, ২৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
পরীক্ষামূলক সম্প্রচার :
মহাদেবপুর দর্পণ.কম ও সাপ্তাহিক মহাদেবপুর দর্পণের পরীক্সষমূলক সম্প্রচারে আপনাকে স্বাগতম ## আপামর মেহনতি মানুষের অকুন্ঠ ভালোবাসায় সিক্ত নওগাঁর নিজস্ব পত্রিকা ## নওগাঁর ১১ উপজেলার সব খবর সবার আগে ## মহাদেবপুর দর্পণ একবার পড়ুন, ভালো না লাগলে আর পড়বেন না ## যেখানে অনিয়ম সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ ## যেখানে দূর্নীতি, অন্যায়, অবিচার সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে ## মহাদেবপুর দর্পণের ফেসবুক আইডিতে ফলো দিয়ে সঙ্গেই থাকি ##

দেখার কেউ নেই : রাণীনগরের কাটরাশইন-গহেলাপুর রাস্তা মরণ ফাঁদ

Spread the love

মহাদেবপুর দর্পণ, সাইদুজ্জামান সাগর, রাণীনগর (নওগাঁ), ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ :

নওগাঁর রাণীনগরের কাটরাশইন-গহেলাপুর যাওয়ার একমাত্র গ্রামীণ রাস্তার মাঝে মাঝে বড় বড় খানা-খন্দে ভরপুর। রাস্তার কোথাও কোথাও পুরো অংশ ভেঙ্গে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এতে প্রতিনিয়তই স্কুলের শিক্ষার্থীসহ যাত্রী সাধারণদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে আর ঘঠেই চলেছে ছোট-বড় দুর্ঘটনার।

বর্তমান সরকার যেখানে গ্রামে শহরের সুযোগ-সুবিধা প্রদান করতে বধ্য পরিকর সেখানে গ্রামীন এই রাস্তার বেহাল দশার দীর্ঘ সময় পার হলেও তা সংস্কার করার কোন খবর নেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। রাণীনগর উপজেলার কাটরাশইন-গহেলাপুর রাস্তার প্রায় ১কিলোমিটার রাস্তা বর্তমানে খানা-খন্দে ভরা মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। এই রাস্তা দিয়ে পোঁওয়াতাপাড়া, কাটরাশইন, গহেলাপুরসহ প্রায় ১০টি গ্রামের মানুষদের প্রতিনিয়তই চলাচল করতে হয়। চলাচলের জন্য এই রাস্তাটি একমাত্র পথ হওয়ায় জীবনের ঝুঁকি নিয়েই চরম দুর্ভোগের মধ্যে দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। শুকনো মৌসুমে কোন মতে চলাচল করা গেলেও চরম দুর্ভোগে পড়তে হয় বর্ষা মৌসুমে। দিনে কিংবা রাতে চলাচলের সময় রাস্তার বেঙ্গে যাওয়া অংশে উল্টে পড়তে হয় মানুষদের। যাতায়াত করতে পারেনা ভ্যানগাড়ী, সাইকেলসহ ছোটখাটো যানবাহন।

কাটরাশইন গ্রামের মন্টু সেপাই বলেন আমরা চরম অবহেলিত এলাকায় বসবাস করি। যার কারণে দীর্ঘ সময় পার হলেও গ্রামীন এই অবহেলিত মরণ ফাঁদ রাস্তায় এখনো পর্যন্ত আধুনিকতার কোন ছোঁয়াই লাগেনি। স্থানীয় প্রশাসনকে বিষয়টি অনেকবার জানানোর পরও রাস্তাটি এখনোও বেহাল দশায় পড়ে আছে।

বড়গাছা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম শফু বলেন এই রাস্তা সংস্কারের জন্য সকল কাগজপত্রাদি উপজেলা প্রকৌশলী অফিসে জমা দিয়েছি। আশা করছি অল্প কিছুদিনের মধ্যেই কাজ শুরু হবে।

উপজেলা প্রকৌশলী সাইদুর রহমান মিঞা বলেন, এই রাস্তার বেহাল দশা সংস্কারের জন্য উপড়মহল বরাবর প্রস্তাবনা পাঠিয়েছি। বরাদ্দ পেলেই সংস্কারের কাজ শুরু করা হবে।

আপলোডকারীর তথ্য

দেখার কেউ নেই : রাণীনগরের কাটরাশইন-গহেলাপুর রাস্তা মরণ ফাঁদ

প্রকাশের সময় : ০৮:৩৮:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯
Spread the love

মহাদেবপুর দর্পণ, সাইদুজ্জামান সাগর, রাণীনগর (নওগাঁ), ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ :

নওগাঁর রাণীনগরের কাটরাশইন-গহেলাপুর যাওয়ার একমাত্র গ্রামীণ রাস্তার মাঝে মাঝে বড় বড় খানা-খন্দে ভরপুর। রাস্তার কোথাও কোথাও পুরো অংশ ভেঙ্গে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। এতে প্রতিনিয়তই স্কুলের শিক্ষার্থীসহ যাত্রী সাধারণদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে আর ঘঠেই চলেছে ছোট-বড় দুর্ঘটনার।

বর্তমান সরকার যেখানে গ্রামে শহরের সুযোগ-সুবিধা প্রদান করতে বধ্য পরিকর সেখানে গ্রামীন এই রাস্তার বেহাল দশার দীর্ঘ সময় পার হলেও তা সংস্কার করার কোন খবর নেই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। রাণীনগর উপজেলার কাটরাশইন-গহেলাপুর রাস্তার প্রায় ১কিলোমিটার রাস্তা বর্তমানে খানা-খন্দে ভরা মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। এই রাস্তা দিয়ে পোঁওয়াতাপাড়া, কাটরাশইন, গহেলাপুরসহ প্রায় ১০টি গ্রামের মানুষদের প্রতিনিয়তই চলাচল করতে হয়। চলাচলের জন্য এই রাস্তাটি একমাত্র পথ হওয়ায় জীবনের ঝুঁকি নিয়েই চরম দুর্ভোগের মধ্যে দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। শুকনো মৌসুমে কোন মতে চলাচল করা গেলেও চরম দুর্ভোগে পড়তে হয় বর্ষা মৌসুমে। দিনে কিংবা রাতে চলাচলের সময় রাস্তার বেঙ্গে যাওয়া অংশে উল্টে পড়তে হয় মানুষদের। যাতায়াত করতে পারেনা ভ্যানগাড়ী, সাইকেলসহ ছোটখাটো যানবাহন।

কাটরাশইন গ্রামের মন্টু সেপাই বলেন আমরা চরম অবহেলিত এলাকায় বসবাস করি। যার কারণে দীর্ঘ সময় পার হলেও গ্রামীন এই অবহেলিত মরণ ফাঁদ রাস্তায় এখনো পর্যন্ত আধুনিকতার কোন ছোঁয়াই লাগেনি। স্থানীয় প্রশাসনকে বিষয়টি অনেকবার জানানোর পরও রাস্তাটি এখনোও বেহাল দশায় পড়ে আছে।

বড়গাছা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম শফু বলেন এই রাস্তা সংস্কারের জন্য সকল কাগজপত্রাদি উপজেলা প্রকৌশলী অফিসে জমা দিয়েছি। আশা করছি অল্প কিছুদিনের মধ্যেই কাজ শুরু হবে।

উপজেলা প্রকৌশলী সাইদুর রহমান মিঞা বলেন, এই রাস্তার বেহাল দশা সংস্কারের জন্য উপড়মহল বরাবর প্রস্তাবনা পাঠিয়েছি। বরাদ্দ পেলেই সংস্কারের কাজ শুরু করা হবে।