নওগাঁ ১০:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ৩ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
পরীক্ষামূলক সম্প্রচার :
মহাদেবপুর দর্পণ.কম ও সাপ্তাহিক মহাদেবপুর দর্পণের পরীক্সষমূলক সম্প্রচারে আপনাকে স্বাগতম ## আপামর মেহনতি মানুষের অকুন্ঠ ভালোবাসায় সিক্ত নওগাঁর নিজস্ব পত্রিকা ## নওগাঁর ১১ উপজেলার সব খবর সবার আগে ## মহাদেবপুর দর্পণ একবার পড়ুন, ভালো না লাগলে আর পড়বেন না ## যেখানে অনিয়ম সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ ## যেখানে দূর্নীতি, অন্যায়, অবিচার সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে ## মহাদেবপুর দর্পণের ফেসবুক আইডিতে ফলো দিয়ে সঙ্গেই থাকি ##

পত্নীতলায় ঝড়ে নুয়ে পড়েছে গাছ : ধান ঘরে তোলা নিয়ে শংসয়<<মহাদেবপুর দর্পণ>>

Spread the love

মহাদেবপুর দর্পণ, কাজী রওশন জাহান, নওগাঁ, ২২ এপ্রিল ২০২১ :

নওগাঁর পত্নীতলাসহ আশেপাশের এলাকায় অল্প পরিসরে বোরো ধান কাটা শুরু হয়েছে। আধা-পাকা সোনালী ধান ঘরে তোলার জন্য শুধুই অপেক্ষার প্রহর গুনছেন কৃষকরা। বৈশাখী ঝড়ো হাওয়ায় তারা ধান ঠিকমতো কেটে ঘরে তুলতে পারবেন কিনা তা নিয়ে শংসয় প্রকাশ করেছেন অনেক কৃষক। বুধবার (২১ এপ্রিল) দিবাগত রাতের ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিপাতে অনেক স্থানে আধা-পাকা ধান মাটিতে নুইয়ে পড়েছে। ফলে তাদের শংকা বেড়ে গেছে।

উপজেলার বিভিন্ন মাঠে ধানের শীষে দোল খাচ্ছে আধা-পাকা সোনালী ধান। বিচ্ছিন্ন ভাবে কৃষকরা আগাম জাতের ধান কাটা শুরু করেছেন। অনেক স্থানে জমির আইলে ঘুরে ঘুরে কৃষকরা ধানের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন।

উপজেলার ফহিমপুর গ্রামের কৃষক অনিল কুমার জানান, তিনি এবার পাঁচ বিঘা জমিতে বোরো ধান লাগিয়েছেন। ধানের ফলন বেশ ভালো হয়েছে। ঝড়-বৃষ্টি না হলে সুষ্ঠুভাবে বোরো ধান ঘরে তুলতে পারবেন। বুধবার রাতের ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিতে কিছুট ক্ষতি হয়েছে বলেও তিনি জানান।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১৯ হাজার ছয়শ ৫০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। বুধবার রাতের ঝড়-বৃষ্টি উঁচু স্থানের ধান, আম, লিচুসহ অন্যান্য ফসলের জন্য ভালো হবে।#

আপলোডকারীর তথ্য

পত্নীতলায় ঝড়ে নুয়ে পড়েছে গাছ : ধান ঘরে তোলা নিয়ে শংসয়<<মহাদেবপুর দর্পণ>>

প্রকাশের সময় : ০৩:২১:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল ২০২১
Spread the love

মহাদেবপুর দর্পণ, কাজী রওশন জাহান, নওগাঁ, ২২ এপ্রিল ২০২১ :

নওগাঁর পত্নীতলাসহ আশেপাশের এলাকায় অল্প পরিসরে বোরো ধান কাটা শুরু হয়েছে। আধা-পাকা সোনালী ধান ঘরে তোলার জন্য শুধুই অপেক্ষার প্রহর গুনছেন কৃষকরা। বৈশাখী ঝড়ো হাওয়ায় তারা ধান ঠিকমতো কেটে ঘরে তুলতে পারবেন কিনা তা নিয়ে শংসয় প্রকাশ করেছেন অনেক কৃষক। বুধবার (২১ এপ্রিল) দিবাগত রাতের ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিপাতে অনেক স্থানে আধা-পাকা ধান মাটিতে নুইয়ে পড়েছে। ফলে তাদের শংকা বেড়ে গেছে।

উপজেলার বিভিন্ন মাঠে ধানের শীষে দোল খাচ্ছে আধা-পাকা সোনালী ধান। বিচ্ছিন্ন ভাবে কৃষকরা আগাম জাতের ধান কাটা শুরু করেছেন। অনেক স্থানে জমির আইলে ঘুরে ঘুরে কৃষকরা ধানের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন।

উপজেলার ফহিমপুর গ্রামের কৃষক অনিল কুমার জানান, তিনি এবার পাঁচ বিঘা জমিতে বোরো ধান লাগিয়েছেন। ধানের ফলন বেশ ভালো হয়েছে। ঝড়-বৃষ্টি না হলে সুষ্ঠুভাবে বোরো ধান ঘরে তুলতে পারবেন। বুধবার রাতের ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিতে কিছুট ক্ষতি হয়েছে বলেও তিনি জানান।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১৯ হাজার ছয়শ ৫০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। বুধবার রাতের ঝড়-বৃষ্টি উঁচু স্থানের ধান, আম, লিচুসহ অন্যান্য ফসলের জন্য ভালো হবে।#