সোমবার (৯ জানুয়ারি) সকালে উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স চত্ত্বরে এই ব্যতিক্রমী মেলার আয়োজন করে উপজেলা প্রশাসন। পৌষের হীমেল হাওয়া উপেক্ষা করে বাহারি পিঠার স্বাদ নিতে সারাদিন মেলায় ছিল নানা বয়সের নারী-পুরুষের ভীড়।
শীতের সোনালী সকালে প্রধান অতিথি হিসেবে পিঠা উৎসরেব উদ্বোধন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রউফ দুলু। উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহাদাত হুসেইন এতে সভাপতিত্ব করেন। উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারি, গণ্যমান্য ব্যক্তি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব প্রমুখ এতে উপস্থিত ছিলেন।
উৎসব আগতরা মনে করেন, গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ধরে রাখতে ও আগামী ভবিষৎ প্রজন্মকে জানাতে প্রতি বছর পিঠা উৎসবের আয়োজন করা প্রয়োজন।
পিঠা বিক্রেতারা মন্তব্য করেন, তারা লাভের আশায় এই উৎসবে আসেননি। বরং একদিনের জন্য হলেও সবাই আনন্দ করে দিনটি পালন করেছেন এটাই বড় কথা। এরকম আয়োজন হলে আমাদের হারিয়ে যাওয়া পিঠারগুলোর ঐতিহ্য আবার ফিরে আসবে।
পিঠা উৎসবের উদ্যোক্তা ইউএনও বলেন, ‘আমরা এখন আর আগের মত পিঠা দেখতে পাইনা। যুব সমাজ ও গ্রামের মানুষকে আনন্দ দিয়ে মনে করিয়ে দেয়ার জন্য এ আয়োজন। তবে সবার সহযোগীতা পেলে আগামীতেও করবো।’#