নওগাঁ ০৩:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পরীক্ষামূলক সম্প্রচার :
মহাদেবপুর দর্পণ.কম ও সাপ্তাহিক মহাদেবপুর দর্পণের পরীক্সষমূলক সম্প্রচারে আপনাকে স্বাগতম ## আপামর মেহনতি মানুষের অকুন্ঠ ভালোবাসায় সিক্ত নওগাঁর নিজস্ব পত্রিকা ## নওগাঁর ১১ উপজেলার সব খবর সবার আগে ## মহাদেবপুর দর্পণ একবার পড়ুন, ভালো না লাগলে আর পড়বেন না ## যেখানে অনিয়ম সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ ## যেখানে দূর্নীতি, অন্যায়, অবিচার সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে ## মহাদেবপুর দর্পণের ফেসবুক আইডিতে ফলো দিয়ে সঙ্গেই থাকি ##

নওগাঁয় বেড়েছে মাছ সরবরাহ, কমেছে দাম<<মহাদেবপুর দর্পণ>>

মহাদেবপুর দর্পণ, কিউ, এম, সাঈদ টিটো, নওগাঁ, ১১ এপ্রিল ২০২১ :

রোজার আগে ভালো দাম পাওয়ার আশায় নওগাঁর আড়তে বেড়েছে মাছের সরবরাহ। তবে সরবরাহ বাড়ায় সব ধর‌নের মা‌ছের দর সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি ২৫ থেকে ৩০ টাকা কমেছে।ব্যবসায়ীরা বলছেন, দূরের পাইকার না আসায় পড়ে গেছে দর।

মাছ চাষিরা বলছেন, দফায় দফায় মাছের দর কমায় লোকসান গুনতে হচ্ছে তাদের।এদিকে সান্তাহার পাইকারি আড়তে কয়েক দিন ধরেই সব ধরনের মাছের সরবরাহ বেড়েছে। এতে এ আড়তে দর প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত কমেছে দাম মাছের। আড়তে তোলার পর কাঙ্ক্ষিত দর না পাওয়ায় হতাশ তারা।

করোনার কারণে দূরের পাইকার না আসায় মাছের দর পতন হচ্ছে বলে দাবি করেন সান্তাহার পৌর আড়ত সমিতির সহসভাপতি জিয়াউল হক জিয়া।শুষ্ক মৌসুমে বিল, জলাশয় ও পুকুরের পানি শুকিয়ে যাওয়ায় বেশ ভোগান্তি থাকেন মাছ চাষিরা।

অপরদিকে এ মৌসুমে দাম কম পাওয়ায় হতাশার কথা জানান অনেক চাষি।

জেলা মৎস্য অফিস জানায়, জেলায় ৪৮ হাজার পুকুর ও জলাশয়ে ৩৩ হাজার ২৭৬ জন নিবন্ধিত মাছ চাষি আছেন।

আপলোডকারীর তথ্য

নওগাঁয় বেড়েছে মাছ সরবরাহ, কমেছে দাম<<মহাদেবপুর দর্পণ>>

প্রকাশের সময় : ০৮:৪১:২৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ এপ্রিল ২০২১

মহাদেবপুর দর্পণ, কিউ, এম, সাঈদ টিটো, নওগাঁ, ১১ এপ্রিল ২০২১ :

রোজার আগে ভালো দাম পাওয়ার আশায় নওগাঁর আড়তে বেড়েছে মাছের সরবরাহ। তবে সরবরাহ বাড়ায় সব ধর‌নের মা‌ছের দর সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি ২৫ থেকে ৩০ টাকা কমেছে।ব্যবসায়ীরা বলছেন, দূরের পাইকার না আসায় পড়ে গেছে দর।

মাছ চাষিরা বলছেন, দফায় দফায় মাছের দর কমায় লোকসান গুনতে হচ্ছে তাদের।এদিকে সান্তাহার পাইকারি আড়তে কয়েক দিন ধরেই সব ধরনের মাছের সরবরাহ বেড়েছে। এতে এ আড়তে দর প্রতি কেজি ৩০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত কমেছে দাম মাছের। আড়তে তোলার পর কাঙ্ক্ষিত দর না পাওয়ায় হতাশ তারা।

করোনার কারণে দূরের পাইকার না আসায় মাছের দর পতন হচ্ছে বলে দাবি করেন সান্তাহার পৌর আড়ত সমিতির সহসভাপতি জিয়াউল হক জিয়া।শুষ্ক মৌসুমে বিল, জলাশয় ও পুকুরের পানি শুকিয়ে যাওয়ায় বেশ ভোগান্তি থাকেন মাছ চাষিরা।

অপরদিকে এ মৌসুমে দাম কম পাওয়ায় হতাশার কথা জানান অনেক চাষি।

জেলা মৎস্য অফিস জানায়, জেলায় ৪৮ হাজার পুকুর ও জলাশয়ে ৩৩ হাজার ২৭৬ জন নিবন্ধিত মাছ চাষি আছেন।