মহাদেবপুর দর্পণ, কাজী সাঈদ টিটো, নওগাঁ, ৩১ আগস্ট ২০২৩ :
নওগাঁর পোরশায় এক গৃহবধূকে ধর্ষণের দায়ে আব্দুল হালিম (৩৬) নামে এক যুবকের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে। তিনি চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার ঘাটনগর গ্রামের আবু বক্কর ওরফে ভোগার ছেলে। বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) বেলা ১১টায় নওগাঁর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক (জেলা জজ) মেহেদী হাসান তালুকদার জনাকীর্ণ আদালতে এ রায় ঘোষণা করেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে প্রকাশ, ২০২০ সালে ৯ মে পোরশা উপজেলার খাদখোড়া গ্রামে ওই গৃহবধূর দূর সম্পর্কের আত্মীয় আব্দুল হালিম তার বাড়িতে বেড়াতে এসে রাত হওয়ায় রাত্রিযাপন করেন। এসময় ওই গৃহবধূর স্বামী বাড়িতে না থাকার সুবাদে রাত সাড়ে ১১টার দিকে হালিম ওই গৃহবধূকে ডেকে পানি চান। পানি দিতে গেলে হালিম তাকে জাপটে ধরে জোড় করে ধর্ষণ করে। এব্যাপারে ওই গৃহবধূ আদালতে মামলা দায়ের করলে বিচারক মামলাটি এজাহার হিসেবে গণ্য করার জন্য পোরশা থানার ওসিকে নির্দেশ দেন। থানা পুলিশ তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করলে আদালত মাত্র চার কার্যদিবসে ছয়জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে রায় দেন। জরিমানার এক লক্ষ টাকা নির্যাতিতা গৃহবধূকে দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মকবুল হোসেন বলেন, এ রায়ের মধ্য দিয়ে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। #
মহাদেবপুর দর্পণ, কাজী সাঈদ টিটো, নওগাঁ, ৩১ আগস্ট ২০২৩ :
নওগাঁর পোরশায় এক গৃহবধূকে ধর্ষণের দায়ে আব্দুল হালিম (৩৬) নামে এক যুবকের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে। তিনি চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার ঘাটনগর গ্রামের আবু বক্কর ওরফে ভোগার ছেলে। বৃহস্পতিবার (৩১ আগস্ট) বেলা ১১টায় নওগাঁর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক (জেলা জজ) মেহেদী হাসান তালুকদার জনাকীর্ণ আদালতে এ রায় ঘোষণা করেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে প্রকাশ, ২০২০ সালে ৯ মে পোরশা উপজেলার খাদখোড়া গ্রামে ওই গৃহবধূর দূর সম্পর্কের আত্মীয় আব্দুল হালিম তার বাড়িতে বেড়াতে এসে রাত হওয়ায় রাত্রিযাপন করেন। এসময় ওই গৃহবধূর স্বামী বাড়িতে না থাকার সুবাদে রাত সাড়ে ১১টার দিকে হালিম ওই গৃহবধূকে ডেকে পানি চান। পানি দিতে গেলে হালিম তাকে জাপটে ধরে জোড় করে ধর্ষণ করে। এব্যাপারে ওই গৃহবধূ আদালতে মামলা দায়ের করলে বিচারক মামলাটি এজাহার হিসেবে গণ্য করার জন্য পোরশা থানার ওসিকে নির্দেশ দেন। থানা পুলিশ তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করলে আদালত মাত্র চার কার্যদিবসে ছয়জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে রায় দেন। জরিমানার এক লক্ষ টাকা নির্যাতিতা গৃহবধূকে দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মকবুল হোসেন বলেন, এ রায়ের মধ্য দিয়ে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা হয়েছে। #