নওগাঁ ০২:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ২৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
পরীক্ষামূলক সম্প্রচার :
মহাদেবপুর দর্পণ.কম ও সাপ্তাহিক মহাদেবপুর দর্পণের পরীক্সষমূলক সম্প্রচারে আপনাকে স্বাগতম ## আপামর মেহনতি মানুষের অকুন্ঠ ভালোবাসায় সিক্ত নওগাঁর নিজস্ব পত্রিকা ## নওগাঁর ১১ উপজেলার সব খবর সবার আগে ## মহাদেবপুর দর্পণ একবার পড়ুন, ভালো না লাগলে আর পড়বেন না ## যেখানে অনিয়ম সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ ## যেখানে দূর্নীতি, অন্যায়, অবিচার সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে ## মহাদেবপুর দর্পণের ফেসবুক আইডিতে ফলো দিয়ে সঙ্গেই থাকি ##

মান্দায় ঐতিহাসিক পাকুড়িয়া গণহত্যা দিবস পালিত<<মহাদেবপুর দর্পণ>>

মহাদেবপুর দর্পণ, মান্দা (নওগাঁ), ২৮ আগস্ট ২০২৩ : পাকুড়িয়া বধ্যভূমিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন সাবেক বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী মুহা: ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক এমপি

Spread the love

মহাদেবপুর দর্পণ, কাজী সাঈদ টিটো, নওগাঁ, ২৮ আগস্ট ২০২৩ :

শহীদদের স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা নিবেদন, গণকবর জিয়ারত, আলোচনা সভা ও শদীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনার মধ্যদিয়ে নওগাঁর মান্দায় ঐতিহাসিক পাকুড়িয়া গণহত্যা দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে সোমবার (২৮ আগস্ট) বেলা ১১টায় বধ্যভূমি চত্ত্বরে শহীদ পরিবার কল্যাণ ব্যবস্থাপনা কমিটি, পাকুড়িয়া ইউনাইটেড উচ্চ বিদ্যালয় ও এলাকাবাসী আয়োজিত সমাবেশে সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী মুহা. ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক এমপি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। পাকুড়িয়া ইউনাইটেড উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবদুল লতিফ এতে সভাপতিত্ব করেন।

অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার লায়লা আঞ্জুমান বানু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজিম উদ্দিন মন্ডল, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মকলেছুর রহমান মকে, উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা অ্যাড. আবদুল মান্নান, আবদুল লতিফ শেখ, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা ডা. ইকরামুল বারী টিপু, জেলা আওয়ামী লীগের সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক ব্রহানী সুলতান গামা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু বক্কর সিদ্দিক, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক গোপাল চন্দ্র প্রামাণিক, এমপি পুত্র সেফায়েত জামিল প্রামাণিক সৌরভ, সাবেক চেয়ারম্যান ব্রজেন্দ্রনাথ সাহা, বীরমুক্তিযোদ্ধা খোদাবক্স মিয়া, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল জলিল, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন প্রমুখ।

উল্লেখ্য, একাত্তরের ২৮ আগস্ট সকালে পাকহানাদার বাহিনী নওগাঁর মান্দা উপজেলার পাকুড়িয়া ও বিল উথরাইল গ্রামের নিরীহ গ্রামবাসীদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ইউনাইটেড উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে নিয়ে আসে। পরে তাদের লাইনে দাঁড় করিয়ে ব্রাশ ফায়ারে হত্যা করা হয়। এ হত্যাযজ্ঞে শহীদ হন ১২৮ জন নিরীহ মানুষ। সেদিন সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে যান ১৭ জন। সেই থেকে প্রতিবছর শহীদদের স্মরণে দিবসটি পালন করা হচ্ছে।#

আপলোডকারীর তথ্য

মান্দায় ঐতিহাসিক পাকুড়িয়া গণহত্যা দিবস পালিত<<মহাদেবপুর দর্পণ>>

প্রকাশের সময় : ০২:৪৭:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৩
Spread the love

মহাদেবপুর দর্পণ, কাজী সাঈদ টিটো, নওগাঁ, ২৮ আগস্ট ২০২৩ :

শহীদদের স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা নিবেদন, গণকবর জিয়ারত, আলোচনা সভা ও শদীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনার মধ্যদিয়ে নওগাঁর মান্দায় ঐতিহাসিক পাকুড়িয়া গণহত্যা দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে সোমবার (২৮ আগস্ট) বেলা ১১টায় বধ্যভূমি চত্ত্বরে শহীদ পরিবার কল্যাণ ব্যবস্থাপনা কমিটি, পাকুড়িয়া ইউনাইটেড উচ্চ বিদ্যালয় ও এলাকাবাসী আয়োজিত সমাবেশে সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী মুহা. ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক এমপি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। পাকুড়িয়া ইউনাইটেড উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আবদুল লতিফ এতে সভাপতিত্ব করেন।

অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার লায়লা আঞ্জুমান বানু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজিম উদ্দিন মন্ডল, উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মকলেছুর রহমান মকে, উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা অ্যাড. আবদুল মান্নান, আবদুল লতিফ শেখ, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা ডা. ইকরামুল বারী টিপু, জেলা আওয়ামী লীগের সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক ব্রহানী সুলতান গামা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু বক্কর সিদ্দিক, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক গোপাল চন্দ্র প্রামাণিক, এমপি পুত্র সেফায়েত জামিল প্রামাণিক সৌরভ, সাবেক চেয়ারম্যান ব্রজেন্দ্রনাথ সাহা, বীরমুক্তিযোদ্ধা খোদাবক্স মিয়া, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আবদুল জলিল, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন প্রমুখ।

উল্লেখ্য, একাত্তরের ২৮ আগস্ট সকালে পাকহানাদার বাহিনী নওগাঁর মান্দা উপজেলার পাকুড়িয়া ও বিল উথরাইল গ্রামের নিরীহ গ্রামবাসীদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ইউনাইটেড উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে নিয়ে আসে। পরে তাদের লাইনে দাঁড় করিয়ে ব্রাশ ফায়ারে হত্যা করা হয়। এ হত্যাযজ্ঞে শহীদ হন ১২৮ জন নিরীহ মানুষ। সেদিন সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে যান ১৭ জন। সেই থেকে প্রতিবছর শহীদদের স্মরণে দিবসটি পালন করা হচ্ছে।#