নওগাঁ ০৯:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পরীক্ষামূলক সম্প্রচার :
মহাদেবপুর দর্পণ.কম ও সাপ্তাহিক মহাদেবপুর দর্পণের পরীক্সষমূলক সম্প্রচারে আপনাকে স্বাগতম ## আপামর মেহনতি মানুষের অকুন্ঠ ভালোবাসায় সিক্ত নওগাঁর নিজস্ব পত্রিকা ## নওগাঁর ১১ উপজেলার সব খবর সবার আগে ## মহাদেবপুর দর্পণ একবার পড়ুন, ভালো না লাগলে আর পড়বেন না ## যেখানে অনিয়ম সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ ## যেখানে দূর্নীতি, অন্যায়, অবিচার সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে ## মহাদেবপুর দর্পণের ফেসবুক আইডিতে ফলো দিয়ে সঙ্গেই থাকি ##

মান্দায় আমবাগানে পড়ে ছিল চা দোকানের শ্রমিকের মরদেহ<<মহাদেবপুর দর্পণ>>

মহাদেবপুর দর্পণ, কাজী সাঈদ টিটো, নওগাঁ, ২৮ আগস্ট ২০২৩ :

নওগাঁর মান্দা উপজেলার চৌজা জাংগালপাড়া গ্রামের ফজলুর রহমানের আমবাগানে পড়ে ছিল আনারুল ইসলাম (৪৫) নামে এক চা দোকানের শ্রমিকের মরদেহ। তিনি উপজেলার তেতুলিয়া শেখপাড়া গ্রামের আমজাদ হোসেনের ছেলে। সোমবার (২৮ আগস্ট) সকালে থানা পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।

নিহতের ছেলে সুইট হোসেন জানান, তার বাবা সাবাইহাট বাজারের কানাই লালের চায়ের দোকানে কাজ করতেন। রোববার সকালে ওই দোকানের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বেরিয়ে আর ফিরে আসেননি। তার ব্যবহৃত মোবাইলফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। তার বাবার গান-বাজনা শোনার নেশা ছিল। শংকরপুর গ্রামে হরিবাসরের অনুষ্ঠানে যেতে পারেন ভেবে তারা ঘুমিয়ে পড়েন। সকালে আমবাগানে তার মরদেহ পড়ে থাকার বিষয়ে জানতে পারেন।

চা দোকানি কানাই লাল জানান, আনারুল রোববার সকালে দোকানে কাজ করার জন্য এসেছিলেন। প্রস্রাব করার কথা বলে দোকান থেকে বেরিয়ে আর ফিরে আসেননি।

মান্দা থানার এসআই সুব্রত কুমার জানান, এই ঘটনায় নিহতের ছেলে সুইট হোসেন থানায় একটি ইউডি মামলা করেছেন। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে তার মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।#

আপলোডকারীর তথ্য

মান্দায় আমবাগানে পড়ে ছিল চা দোকানের শ্রমিকের মরদেহ<<মহাদেবপুর দর্পণ>>

প্রকাশের সময় : ০২:১৮:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৩

মহাদেবপুর দর্পণ, কাজী সাঈদ টিটো, নওগাঁ, ২৮ আগস্ট ২০২৩ :

নওগাঁর মান্দা উপজেলার চৌজা জাংগালপাড়া গ্রামের ফজলুর রহমানের আমবাগানে পড়ে ছিল আনারুল ইসলাম (৪৫) নামে এক চা দোকানের শ্রমিকের মরদেহ। তিনি উপজেলার তেতুলিয়া শেখপাড়া গ্রামের আমজাদ হোসেনের ছেলে। সোমবার (২৮ আগস্ট) সকালে থানা পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।

নিহতের ছেলে সুইট হোসেন জানান, তার বাবা সাবাইহাট বাজারের কানাই লালের চায়ের দোকানে কাজ করতেন। রোববার সকালে ওই দোকানের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বেরিয়ে আর ফিরে আসেননি। তার ব্যবহৃত মোবাইলফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি। তার বাবার গান-বাজনা শোনার নেশা ছিল। শংকরপুর গ্রামে হরিবাসরের অনুষ্ঠানে যেতে পারেন ভেবে তারা ঘুমিয়ে পড়েন। সকালে আমবাগানে তার মরদেহ পড়ে থাকার বিষয়ে জানতে পারেন।

চা দোকানি কানাই লাল জানান, আনারুল রোববার সকালে দোকানে কাজ করার জন্য এসেছিলেন। প্রস্রাব করার কথা বলে দোকান থেকে বেরিয়ে আর ফিরে আসেননি।

মান্দা থানার এসআই সুব্রত কুমার জানান, এই ঘটনায় নিহতের ছেলে সুইট হোসেন থানায় একটি ইউডি মামলা করেছেন। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে তার মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।#