নওগাঁ ১০:০০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পরীক্ষামূলক সম্প্রচার :
মহাদেবপুর দর্পণ.কম ও সাপ্তাহিক মহাদেবপুর দর্পণের পরীক্সষমূলক সম্প্রচারে আপনাকে স্বাগতম ## আপামর মেহনতি মানুষের অকুন্ঠ ভালোবাসায় সিক্ত নওগাঁর নিজস্ব পত্রিকা ## নওগাঁর ১১ উপজেলার সব খবর সবার আগে ## মহাদেবপুর দর্পণ একবার পড়ুন, ভালো না লাগলে আর পড়বেন না ## যেখানে অনিয়ম সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ ## যেখানে দূর্নীতি, অন্যায়, অবিচার সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে ## মহাদেবপুর দর্পণের ফেসবুক আইডিতে ফলো দিয়ে সঙ্গেই থাকি ##

বঙ্গবন্ধু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নওগাঁর তালতলিতে স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন<<মহাদেবপুর দর্পণ>>

মহাদেবপুর দর্পণ, শহীদুল ইসলাম জি, এম, মিঠন, স্টাফ রিপোর্টার, নওগাঁ, ১৩ মার্চ ২০২৩ :

বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত নওগাঁর তালতলিতে বঙ্গবন্ধু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৩ মার্চ) বেলা ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ‘বিশ্ববিদ্যালয় স্থান নির্ধারণ কমিটি’র ব্যানারে শহরের মুক্তির মোড়ে শহীদ মিনারের সামনের নওগাঁ-রাজশাহী আঞ্চলিক মহাসড়কে এই মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।

মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয় স্থান নির্ধারণ কমিটির নেতা খোরশেদ আলম সভাপতিত্ব করেন। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, বিশ^বিদ্যালয় স্থান নির্ধারণ কমিটির আহ্বায়ক নওগাঁ পৌরসভার কাউন্সিলর শরিফুল ইসলাম শরীফ, অবসরপ্রাপ্ত জেলা ত্রান ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোকারম হোসেন, তোফাজ্জল হোসেন বাচ্চু, দলিল উদ্দিন দুলু, আজিজুল হক, একরামুল হক ঝন্টু, চাল ব্যবসায়ী নেতা মেকবুল হোসেন প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, স্বাধীনতার শ্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নওগাঁ জেলায় একমাত্র স্মৃতি বিজরিত স্থান এই তালতলী বিল। ১৯৭৩ সালে এখানে ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই স্থানটিই বঙ্গবন্ধু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সবচেয়ে যৌত্তিক স্থান। জেলা সদরের কাছাকাছি হওয়ায় যোগাযোগ, আবাসন, চিকিৎসা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সকল ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে।

বিশ^বিদ্যালয় স্থান নির্ধারণ কমিটির আহ্বায়ক পৌর কাউন্সিলর শরিফুল ইসলাম শরীফ বলেন, স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উত্তারাঞ্চলের মধ্যে প্রথম নওগাঁয় আসেন। এ সময় তিনি তালতলিতে জনসভায় ভাষন দেন। আজ যখন জাতির পিতার নামেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ^বিদ্যালয় হচ্ছে তখন তার এই স্মৃতি বিজড়িত স্থান তালতলিতেই হওয়া দরকার।

তিনি বলেন, জেলা সদর থেকে ৪০-৫০ কিলোমিটার দুরের কোন স্থানে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের উদ্যোগ কোনভাবেই মেনে নেয়া হবেনা। যে কোন ভাবেই এমন উদ্যোগ প্রতিরোধ করা হবে। এ জন্য নওগাঁর সকল মানুষকে একতাবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান। #

আপলোডকারীর তথ্য

বঙ্গবন্ধু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নওগাঁর তালতলিতে স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন<<মহাদেবপুর দর্পণ>>

প্রকাশের সময় : ১০:৪৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ মার্চ ২০২৩

মহাদেবপুর দর্পণ, শহীদুল ইসলাম জি, এম, মিঠন, স্টাফ রিপোর্টার, নওগাঁ, ১৩ মার্চ ২০২৩ :

বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত নওগাঁর তালতলিতে বঙ্গবন্ধু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (১৩ মার্চ) বেলা ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ‘বিশ্ববিদ্যালয় স্থান নির্ধারণ কমিটি’র ব্যানারে শহরের মুক্তির মোড়ে শহীদ মিনারের সামনের নওগাঁ-রাজশাহী আঞ্চলিক মহাসড়কে এই মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।

মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয় স্থান নির্ধারণ কমিটির নেতা খোরশেদ আলম সভাপতিত্ব করেন। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম, বিশ^বিদ্যালয় স্থান নির্ধারণ কমিটির আহ্বায়ক নওগাঁ পৌরসভার কাউন্সিলর শরিফুল ইসলাম শরীফ, অবসরপ্রাপ্ত জেলা ত্রান ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মোকারম হোসেন, তোফাজ্জল হোসেন বাচ্চু, দলিল উদ্দিন দুলু, আজিজুল হক, একরামুল হক ঝন্টু, চাল ব্যবসায়ী নেতা মেকবুল হোসেন প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, স্বাধীনতার শ্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নওগাঁ জেলায় একমাত্র স্মৃতি বিজরিত স্থান এই তালতলী বিল। ১৯৭৩ সালে এখানে ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই স্থানটিই বঙ্গবন্ধু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সবচেয়ে যৌত্তিক স্থান। জেলা সদরের কাছাকাছি হওয়ায় যোগাযোগ, আবাসন, চিকিৎসা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সকল ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে।

বিশ^বিদ্যালয় স্থান নির্ধারণ কমিটির আহ্বায়ক পৌর কাউন্সিলর শরিফুল ইসলাম শরীফ বলেন, স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উত্তারাঞ্চলের মধ্যে প্রথম নওগাঁয় আসেন। এ সময় তিনি তালতলিতে জনসভায় ভাষন দেন। আজ যখন জাতির পিতার নামেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ^বিদ্যালয় হচ্ছে তখন তার এই স্মৃতি বিজড়িত স্থান তালতলিতেই হওয়া দরকার।

তিনি বলেন, জেলা সদর থেকে ৪০-৫০ কিলোমিটার দুরের কোন স্থানে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের উদ্যোগ কোনভাবেই মেনে নেয়া হবেনা। যে কোন ভাবেই এমন উদ্যোগ প্রতিরোধ করা হবে। এ জন্য নওগাঁর সকল মানুষকে একতাবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান। #