নওগাঁ ০৮:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পরীক্ষামূলক সম্প্রচার :
মহাদেবপুর দর্পণ.কম ও সাপ্তাহিক মহাদেবপুর দর্পণের পরীক্সষমূলক সম্প্রচারে আপনাকে স্বাগতম ## আপামর মেহনতি মানুষের অকুন্ঠ ভালোবাসায় সিক্ত নওগাঁর নিজস্ব পত্রিকা ## নওগাঁর ১১ উপজেলার সব খবর সবার আগে ## মহাদেবপুর দর্পণ একবার পড়ুন, ভালো না লাগলে আর পড়বেন না ## যেখানে অনিয়ম সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ ## যেখানে দূর্নীতি, অন্যায়, অবিচার সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে ## মহাদেবপুর দর্পণের ফেসবুক আইডিতে ফলো দিয়ে সঙ্গেই থাকি ##

মহাদেবপুরে পরিবহণের সময় উধাও হওয়া ২৪২ বস্তা চাল উদ্ধার : আটক ২ (ভিডিও)<<মহাদেবপুর দর্পণ>>

মহাদেবপুর দর্পণ, কিউ, এম, সাঈদ টিটো, মহাদেবপুর (নওগাঁ), ৫ ডিসেম্বর ২০২১ :

নওগাঁর মহাদেবপুর থানা পুলিশ মহাদেবপুর থেকে ফেনিতে নেয়ার সময় লাপাত্তা হওয়া ৫ লাখ টাকা মূল্যের ২৪২ বস্তা চাল উদ্ধার ও এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে দুইজনকে আটক করেছে।

আটকরা হলো পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার বাহাদুরপুর গ্রামের জনাব আলীর ছেলে রফিকুল ইসলাম (৩৮) ও আটঘরিয়া উপজেলার কুমারেশ্বর গ্রামের ছইমুদ্দিন প্রামানিকের ছেলে শাহাজান আলী প্রামানিক (৫০)।

রোববার (৫ ডিসেম্বর) দুপুরে থানা প্রাঙ্গনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আজম উদ্দিন মাহমুদ এ তথ্য জানান।

ওসি বলেন, ‘গত ১ ডিসেম্বর দুপুরে মহাদেবপুর উপজেলার আখেড়া এলাকার ওসমান এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের গোডাউন থেকে আদিব ট্রেডিং কর্পোরেশনের মালিক আবু নাসিম মশিউর রহমান বকুল একটি কাভার্ডভ্যানে ২৮০ বস্তা পাইজাম চাল ফেনী জেলার ইসলামপুর রোডের মেসার্স এবি সিদ্দিকী ট্রেডার্সের নামে পাঠান। কিন্তু সে চাল আর ফেনিতে পৌঁছেনি। ঘটনার পর থেকে ওই কাভার্ডভ্যানের চালক ও মালিকের মোবাইলফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

দুদিন পর পাবনার একজন চাল ব্যবসায়ী মোবাইলফোনে বকুলকে জানান যে, তার প্রতিষ্ঠানের নাম ও মোবাইল নম্বর খোদাই করা বস্তায় ভরা চাল তিনি কিনেছেন। তিনি আরো চাল কিনতে চান। বকুল এব্যাপারে মহাদেবপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করলে মহাদেবপুর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ ও এসআই আবু রায়হান সরদার শনিবার (৪ ডিসেম্বর) অভিযান চালিয়ে পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার বাহাদুরপুর বাজার থেকে লাপাত্তা হওয়া চালের মধ্যে ২৪২ বস্তা উদ্ধার করেন ও ওই দুইজনকে আটক করে মহাদেবপুর নিয়ে আসেন।’

মামলার বাদী বকুল জানান, তিনি নওগাঁ জেলা ট্রাক, ট্যাংকলরি ও কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের মহাদেবপুর শাখার মাধ্যমে কাভার্ডভ্যানটি (খুলনা মেট্রো ট ১১-১০৯০) ভাড়া নেন। এর চালক ছিলেন ঢাকার সাভার এলাকার মৃত আনসার আলী শেখের ছেলে মো: ছালাম হোসেন। পরে জানা যায় এর রেজিষ্ট্রেশন নং ভূয়া। চালকের ঠিকানাও সঠিক নয়।#

আপলোডকারীর তথ্য

মহাদেবপুরে পরিবহণের সময় উধাও হওয়া ২৪২ বস্তা চাল উদ্ধার : আটক ২ (ভিডিও)<<মহাদেবপুর দর্পণ>>

প্রকাশের সময় : ০৮:৫০:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২১

মহাদেবপুর দর্পণ, কিউ, এম, সাঈদ টিটো, মহাদেবপুর (নওগাঁ), ৫ ডিসেম্বর ২০২১ :

নওগাঁর মহাদেবপুর থানা পুলিশ মহাদেবপুর থেকে ফেনিতে নেয়ার সময় লাপাত্তা হওয়া ৫ লাখ টাকা মূল্যের ২৪২ বস্তা চাল উদ্ধার ও এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে দুইজনকে আটক করেছে।

আটকরা হলো পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার বাহাদুরপুর গ্রামের জনাব আলীর ছেলে রফিকুল ইসলাম (৩৮) ও আটঘরিয়া উপজেলার কুমারেশ্বর গ্রামের ছইমুদ্দিন প্রামানিকের ছেলে শাহাজান আলী প্রামানিক (৫০)।

রোববার (৫ ডিসেম্বর) দুপুরে থানা প্রাঙ্গনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আজম উদ্দিন মাহমুদ এ তথ্য জানান।

ওসি বলেন, ‘গত ১ ডিসেম্বর দুপুরে মহাদেবপুর উপজেলার আখেড়া এলাকার ওসমান এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের গোডাউন থেকে আদিব ট্রেডিং কর্পোরেশনের মালিক আবু নাসিম মশিউর রহমান বকুল একটি কাভার্ডভ্যানে ২৮০ বস্তা পাইজাম চাল ফেনী জেলার ইসলামপুর রোডের মেসার্স এবি সিদ্দিকী ট্রেডার্সের নামে পাঠান। কিন্তু সে চাল আর ফেনিতে পৌঁছেনি। ঘটনার পর থেকে ওই কাভার্ডভ্যানের চালক ও মালিকের মোবাইলফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

দুদিন পর পাবনার একজন চাল ব্যবসায়ী মোবাইলফোনে বকুলকে জানান যে, তার প্রতিষ্ঠানের নাম ও মোবাইল নম্বর খোদাই করা বস্তায় ভরা চাল তিনি কিনেছেন। তিনি আরো চাল কিনতে চান। বকুল এব্যাপারে মহাদেবপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করলে মহাদেবপুর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ ও এসআই আবু রায়হান সরদার শনিবার (৪ ডিসেম্বর) অভিযান চালিয়ে পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার বাহাদুরপুর বাজার থেকে লাপাত্তা হওয়া চালের মধ্যে ২৪২ বস্তা উদ্ধার করেন ও ওই দুইজনকে আটক করে মহাদেবপুর নিয়ে আসেন।’

মামলার বাদী বকুল জানান, তিনি নওগাঁ জেলা ট্রাক, ট্যাংকলরি ও কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের মহাদেবপুর শাখার মাধ্যমে কাভার্ডভ্যানটি (খুলনা মেট্রো ট ১১-১০৯০) ভাড়া নেন। এর চালক ছিলেন ঢাকার সাভার এলাকার মৃত আনসার আলী শেখের ছেলে মো: ছালাম হোসেন। পরে জানা যায় এর রেজিষ্ট্রেশন নং ভূয়া। চালকের ঠিকানাও সঠিক নয়।#