নওগাঁ ১০:৪৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
পরীক্ষামূলক সম্প্রচার :
মহাদেবপুর দর্পণ.কম ও সাপ্তাহিক মহাদেবপুর দর্পণের পরীক্সষমূলক সম্প্রচারে আপনাকে স্বাগতম ## আপামর মেহনতি মানুষের অকুন্ঠ ভালোবাসায় সিক্ত নওগাঁর নিজস্ব পত্রিকা ## নওগাঁর ১১ উপজেলার সব খবর সবার আগে ## মহাদেবপুর দর্পণ একবার পড়ুন, ভালো না লাগলে আর পড়বেন না ## যেখানে অনিয়ম সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ ## যেখানে দূর্নীতি, অন্যায়, অবিচার সেখানেই মহাদেবপুর দর্পণ সব সময় সাধারণ মানুষের পাশে ## মহাদেবপুর দর্পণের ফেসবুক আইডিতে ফলো দিয়ে সঙ্গেই থাকি ##

মহাদেবপুরে পরিবেশের ছাড়পত্র ছাড়াই চলছে ইটভাটা

মহাদেবপুর দর্পণ, কাজী সামছুজ্জোহা মিলন, মহাদেবপুর (নওগাঁ), ৪ মে ২০২০ :

নওগাঁর মহাদেবপুরে পরিবেশের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ব্যাঙের ছাতার মত গড়ে উঠেছে ইটভাটা। স্থানীয় প্রশাসনের নাকের ডগায় কিভাবে এসব ইটভাটা চলছে এ নিয়ে জনমনে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

রবিবার দুপুরে সরেজমিনে উপজেলার বাগডোব এলাকায় গিয়ে দেখা যায় ভয়াবহ ইটভাটার দৃশ্য। সেখানে আল আমিন ব্রিক্স ফিড নামে একটি ইট ভাটা রয়েছে। যার প্রয়োজনীয় কোন অনুমোদন আছে কি না তা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ রয়েছে। ইটভাটাটিতে কোন কয়লার নমুনা নেই। শুধু কাঠ ও বাঁশের খড়ি আর খড়ি। চারদিকে শ’ শ’ বিঘা আবাদী জমি।

প্রকৃতিকে ধ্বংস করে স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ইউসুফ আলী নামে ওই ইটভাটার সত্ত্বাধিকারী দিনের পর দিন এসব অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন। এলাকার সাবেক মেম্বার ও আওয়ামী লীগ নেতা রঞ্জু হোসেন জানান, ইউসুফ অত্যন্ত চতুর ব্যবসায়ী তাকে কোন ভাবেই ধরা যায়না। প্রশাসনকে ম্যানেজ করে কাগজপত্র ছাড়াই ইটভাটার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। অবিলম্বে তার ভাটা পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট জোড় দাবী জানান তিনি।

এ ব্যাপারে ভাটার মালিকের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কথা বলতে রাজি হননি।

জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালকের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ইউসুফের ভাটার পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেই। #

আপলোডকারীর তথ্য

মহাদেবপুরে পরিবেশের ছাড়পত্র ছাড়াই চলছে ইটভাটা

প্রকাশের সময় : ০৪:০২:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ মে ২০২০

মহাদেবপুর দর্পণ, কাজী সামছুজ্জোহা মিলন, মহাদেবপুর (নওগাঁ), ৪ মে ২০২০ :

নওগাঁর মহাদেবপুরে পরিবেশের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ব্যাঙের ছাতার মত গড়ে উঠেছে ইটভাটা। স্থানীয় প্রশাসনের নাকের ডগায় কিভাবে এসব ইটভাটা চলছে এ নিয়ে জনমনে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

রবিবার দুপুরে সরেজমিনে উপজেলার বাগডোব এলাকায় গিয়ে দেখা যায় ভয়াবহ ইটভাটার দৃশ্য। সেখানে আল আমিন ব্রিক্স ফিড নামে একটি ইট ভাটা রয়েছে। যার প্রয়োজনীয় কোন অনুমোদন আছে কি না তা নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ রয়েছে। ইটভাটাটিতে কোন কয়লার নমুনা নেই। শুধু কাঠ ও বাঁশের খড়ি আর খড়ি। চারদিকে শ’ শ’ বিঘা আবাদী জমি।

প্রকৃতিকে ধ্বংস করে স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ইউসুফ আলী নামে ওই ইটভাটার সত্ত্বাধিকারী দিনের পর দিন এসব অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন। এলাকার সাবেক মেম্বার ও আওয়ামী লীগ নেতা রঞ্জু হোসেন জানান, ইউসুফ অত্যন্ত চতুর ব্যবসায়ী তাকে কোন ভাবেই ধরা যায়না। প্রশাসনকে ম্যানেজ করে কাগজপত্র ছাড়াই ইটভাটার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। অবিলম্বে তার ভাটা পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট জোড় দাবী জানান তিনি।

এ ব্যাপারে ভাটার মালিকের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি কথা বলতে রাজি হননি।

জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালকের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ইউসুফের ভাটার পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেই। #